Thursday, June 8, 2017

এবারের ঈদে শাড়ির সেই বৈচিত্র্য

শাড়ি বাঙালি নারীর উৎসবের প্রধান অনুষঙ্গ। বাঙালী নারীর প্রথম পছন্দ শাড়ি। পোশাকের আধুনিকতার ক্ষেত্রে যত বৈচিত্র্য আসুক না কেন শাড়ির ঐতিহ্য কিন্তু আজও অটুট রয়েছে। যুগ যুগ ধরে শাড়ির নকশা, বুননে চলছে রঙ বেরঙের, নতুনত্ব আর অভিনবত্বের খেলা। এবারের ঈদে শাড়ির সেই বৈচিত্র্য দেখা যাচ্ছে ব্যাপকভাবে
এক দিকে যেমন সুতি আর তাঁতের শাড়ির জমজমাট বাজার অন্য দিকে তেমনি রয়েছে জামদানি, হাফসিল্ক কাতান, সিল্ক, জর্জেট মসলিনের ব্যাপক কদর। নারীরা তাদের পছন্দমতো শাড়ি কিনছেন বাজার ঘুরে ঘুরে।
এবারের ঈদে শাড়ির সেই বৈচিত্র্য 
এবারের শাড়ির নকশায় প্রধান আকর্ষণ দুই রঙের ওপর করা কন্ট্রাস্ট ডিজাইন। কুচিতে এক রঙ থাকছে আর তার সাথে ম্যাচিং করে বিভিন্ন শেড বা কখনো পুরোপুরি কন্ট্রাস্ট রঙে করা হয়েছে আঁচলের অংশ। কখনো হলুদ কুচির সাথে রয়েছে গাঢ় নীলের কম্বিনেশন কখনো লেমন আর হলুদের কন্ট্রাস্ট। সেই সাথে থাকছে পাড়, জরি, এম্ব্রয়ডারির জমকালো কারুকাজ পাড় ও আঁচল। কোনো কোনো শাড়ির জমিনে থাকছে স্ক্রিনপ্রিন্ট, ব্লকপ্রিন্ট এমনকি টাইডাই।
এসব শাড়ি একেবারেই আলাদা বাজারের অন্য শাড়ি থেকে। এ ছাড়াও সুতি, অ্যান্ডি, হাফসিল্ক, সিল্কের ওপর নানা নকশা, ডিজাইন ফুটিয়ে তুলে সাজানো হয়েছে অন্যমেলার এবারের শাড়ির কালেকশন।
উৎসব যেহেতু, তাই শাড়িগুলোতে বিভিন্ন উজ্জ্বল রঙ যেমন, কমলা, ম্যাজেন্টা, সবুজ, বেগুনি ব্যবহার করা হয়েছে। এ ছাড়া বর্ষা ঋতুর সাথে মিল রেখে নীলের প্রাধান্য একটু বেশিই দেখা যাবে এবারের ঈদ কালেকশনে।
শাড়ি বাঙালি নারীর উৎসবের প্রধান অনুষঙ্গ। বাঙালী নারীর প্রথম পছন্দ শাড়ি। পোশাকের আধুনিকতার ক্ষেত্রে যত বৈচিত্র্য আসুক না কেন শাড়ির ঐতিহ্য কিন্তু আজও অটুট রয়েছে। যুগ যুগ ধরে শাড়ির নকশা, বুননে চলছে রঙ বেরঙের, নতুনত্ব আর অভিনবত্বের খেলা। এবারের ঈদে শাড়ির সেই বৈচিত্র্য দেখা যাচ্ছে ব্যাপকভাবে। এক দিকে যেমন সুতি আর তাঁতের শাড়ির জমজমাট বাজার অন্য দিকে তেমনি রয়েছে জামদানি, হাফসিল্ক কাতান, সিল্ক, জর্জেট মসলিনের ব্যাপক কদর। নারীরা তাদের পছন্দমতো শাড়ি কিনছেন বাজার ঘুরে ঘুরে।
এবারের ঈদে শাড়ির সেই বৈচিত্র্য 

ফ্যাশন হাউজ ছাড়াও প্রাইড, পারফেক্ট, বি-প্লাস প্রভৃতি দেশীয় শাড়ি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে সব ধরনের বাজেটের মধ্যে পেয়ে যাবেন চমৎকার প্রিন্টের শাড়ি।
জামদানির ওপর চিরাচরিত ডিজাইনের বাইরে পাবেন এক্সেসরিজ ব্যবহার করে নতুনভাবে করা শাড়ি। এ ছাড়াও রাজশাহী সিল্ক, সফুরা সিল্ক, দোয়েল সিল্ক, ঊষা সিল্ক অর্থাৎ সিল্কের নানা ব্লক, এম্ব্রয়ডারি, টাইডাই, কারচুপি প্রভৃতি মাধ্যমে কাজ করে তৈরি করা হয়েছে উৎসবধর্মী সিল্কের শাড়ি।
এবারের ঈদের শাড়ির আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো শাড়িগুলোতে প্রচুর এক্সেসরিজ ব্যবহার করা হয়েছে। জরি, পুঁতি, পাড়, টার্সেল প্রভৃতি দিয়ে নকশায় আনা হয়েছে বৈচিত্র্য। সেই সাথে রয়েছে নানা ডিজাইনের ব্লাউজ। এবারের ঈদে শাড়ির সাথে সমান গুরুত্ব পেয়েছে নানা কারুকাজ ও প্যাটার্নে তৈরি ব্লাউজ।
Share:

আদার ১০ টি উপকারিতা

আদার বহুবিদ উপকারিতা লক্ষ্য করা যায় , তাহার মধ্যে আদার ১০ টি উপকারিতা উল্লেখযোগ্য । আদা যে শুধুমাত্র রান্নার স্বাদ ও ঘ্রাণ বাড়ানোর কোনো মসলা জাতীয় কিছু নয় তা এখন আর কারো অজানা নয়। আদার ঔষধি গুণাগুণ সম্পর্কে প্রায় সকলেই বেশ ভালোভাবেই অবগত আছেন। শারীরিক নানা সমস্যায় আদা খাওয়ার বিষয়টি সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে বেশ দ্রুত। এমনকি নিয়মিত আদা খাওয়ার অভ্যাস মুক্তি দিতে পারে মারাত্মক বেশ কিছু রোগ থেকে। নিয়মিত আদা খাওয়ার অভ্যাস করেই দেখুন না, শারীরিক অনেক সমস্যার সমাধান পাবেন। আর এজন্যই আদার গুণাগুণ এবং শারীরিক সমস্যা নিরাময়ে আদার ব্যবহার সকলেরই জেনে রাখা অত্যন্ত জরুরী।
আদার ১০ টি উপকারিতা 


if you want to know more information    please Install this app.


১) খেতে একেবারেই ইচ্ছে হচ্ছে না? অসুস্থ বোধ করছেন খাবার দেখলেই? কোনো সমস্যাই নয়। খাওয়ার আগে ১ চা চামচ তাজা আদা কুচি খেয়ে নিন। মুখের রুচি ফিরে আসবে।
আদার ১০ টি উপকারিতা 

২) হাতে পায়ের জয়েন্টে ব্যথা হলে সাহায্য নিতে পারেন আদার তেলের। খানিকটা অলিভ অয়েলে আদা ছেঁচে নিয়ে ফুটিয়ে নিন ৫ মিনিট। ঠাণ্ডা হলে ছেঁকে এই তেল দিয়ে ম্যাসাজ করুন হাতে পায়ের জয়েন্টে। আদার অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি উপাদান দূর করে দেবে ব্যথা।

৩) প্রতিদিন মাত্র ১ ইঞ্চি পরিমানের আদা কুচি খাওয়া অভ্যাস সাইনাসের সমস্যা প্রতিরোধে সহায়তা করে।

৪) বমি বমি ভাব হচ্ছে? কিংবা মাথা ঘুরানো? একটুখানি আদা স্লাইস করে লবণ দিয়ে চিবিয়ে খেয়ে নিন। দেখবেন বমি ভাব একেবারেই কেটে গিয়েছে।

৫) হজমে সমস্যার কারণে পেতে ব্যথা হলে আদা কুচি খেয়ে নিন। আদা পেতে গ্যাসের সমস্যা থেকেও মুক্তি দিতে বেশ কার্যকরী।

৬) খাবারের পুষ্টি দেহে সঠিকভাবে শোষণ করার ক্ষমতা বাড়ায় আদা। তাই প্রতিদিন খুব সামান্য পরিমাণে হলেও আদা খাওয়া অভ্যাস করা উচিত সকলের।

৭) বুকে সর্দি কফ জমে গিয়েছে? নিঃশ্বাস টানতে সমস্যা হচ্ছে? ২ কাপ পানিতে আদা কুচি দিয়ে ফুটিয়ে নিন। পানি যখন অর্ধেক হয়ে আসবে জ্বাল হয়ে তখন ছেঁকে নামিয়ে ১ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে পান করে ফেলুন। বেশ আরাম পাবেন। সর্দি কফের সমস্যা না যাওয়া পর্যন্ত এই আদা চা পান করে চলুন।

৮) ত্বকে পড়ে যাচ্ছে বয়সের ছাপ? এক কাজ করুন প্রতিদিন সামান্য আদা কাচা চিবিয়ে খাওয়ার অভ্যাস করুন। আদার মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিএইজিং উপাদান ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা দেহের টক্সিন দূর করে এবং দেহে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে ত্বকে বয়সের ছাপ প্রতিরোধ করে অনেকটা সময়।





Share:

recent posts

Popular Posts